বালুময় বেলাভূমি এবং ঝাউবনে ঘেরা বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত। কক্সবাজারের পর বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত বলা হয়ে থাকে এই সমুদ্র সৈকতকে। এটি ছনুয়া, গন্ডামারা, বাহারছড়া, সরল, খানখানাবাদ উপকূল এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত নির্জনতা পছন্দকারী প্রেমীদের জন্য এক আদর্শ স্থান। দিগন্ত বিস্তৃত সাগরের বুকে সূর্যাস্তের দৃশ্য, ভ্রমণকারীদের দেয় এক অপার্থিব পূর্ণতা ও আনন্দ। ৩৭ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সমুদ্র সৈকতে প্রতিদিন বাড়ছে পর্যটক।
পূর্বে তীর ঘেঁষা ঝাউবন আর পশিচমে সমুদ্রের ঢেউয়ের মিতালি দেখতে প্রতিদিনই আসছে মানুষ। কক্সবাজার, পতেঙ্গা, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের মতো এই সমুদ্র সৈকতও দেখা যায় মানুষের ভিড়।
বিশাল এই সমুদ্র সৈকত ঘুরে মন ভরে যাবে যে কারোই। তবে অবকাঠামো উন্নয়ন হলে পর্যটক আরো বাড়বে বলে আশা স্থানীয়দের।
চট্টগ্রাম জেলা শহর হতে ৪০ কিলোমিটার দূরে বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত।চট্টগ্রামে ভ্রমণের জন্য যে কয়টি স্থান রয়েছে তার মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম এই সমুদ্র সৈকত। সাগরের ঢেউ আর কাছ থেকে সূর্যাস্তের অপরুপ দৃশ্য দেখার ইচ্ছে করলে আপনি বেড়িয়ে আসতে পারেন বিশাল এই বেলাভূমি থেকে।