হেমন্তে ভোরের দিকের হালকা ঠাণ্ডা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনি বার্তা। নগরীর নিউ মার্কেট মোড়স্ত ফুটপাতে দোকানগুলোতে শীতের কাপড়ের পসরা সাজিয়ে বসেছেন বিক্রেতারা। শীত মৌসুমকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে ব্যবসায়ীরাও সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন। ফুটপাতগুলোতে শীতবস্ত্র কিনতে আসছেন ক্রেতারাও। নভেম্বরের শেষের দিক থেকে শীত মৌসুম শুরু হয়। ডিসেম্বর–জানুয়ারিতে শীতের মাত্রা থাকে খুব বেশি। যদিও চট্টগ্রামে শীত আসতে দেরী হয়।
বিক্রেতারা বলেন চট্টগ্রামে এখোনো সেভাবে শীত শুরু হয়নি। তবে এই মূহুর্তেও বেশ বেচাকেনা হয়েছে তাদের। নভেম্বরের শেষের দিক থেকে পুরোদমে বেচাকেনা চলবে বলে জানায় বিক্রেতারা। মার্কেট থেকে ফুটপাতে বেচাবিক্রি কিছুটা কম হলেও শীতের প্রকোপ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি বাড়বে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।
ফুটপাতে সোয়েটার, হুডি, মোটা কাপড়ের শার্ট, গরম কাপড়ের টিশার্ট এবং একইসঙ্গে বেড়েছে কম্বল বিক্রি। ক্রেতারা বলেন মার্কেটের তুলনায় এখানে কম দামে ভালো মানের শীতের পোষাক পাওয়া যায় বলেই এখান থেকেই নেওয়া হয়। তবে শীত পুরোপুরি আসার আগেই শীতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ক্রেতারা।
বর্তমানে ভোরের দিকের হিমেল হাওয়া শীত ঋতুর উপস্থিতিই যেন জানান দিচ্ছে। বিশেষ করে শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলেই এই অনূভুতিটা বেশি। তাই ভোর রাতের দিকে গ্রামের কথা বাদ দিলে এমনকি শহরাঞ্চলেও কম্বলের সাথে মানুষের সখ্যতা যেন দীর্ঘায়িত হচ্ছে।