যেভাবে হয়েছে সাতকানিয়া নামকরণ

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp

ব্রিটিশ শাসনামলে প্রশাসনিক ও বিচার কাজের সুবিধার্থে এখানে আদালত ভবন স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেওয়ায় বর্তমানে অবস্থিত সাতকানিয়া-বাঁশখালী আদালত ভবনের নামে জনৈক পেঠান নামক এক জমিদার ৭ কানি ভূমি (২৮০ শতক) সরকারকে দান করেন। তখন থেকে এ উপজেলার নাম সাতকানিয়া হয় মর্মে জনশ্রুতি আছে।

উল্লেখ্য তখন থেকে বাঁশখালী, লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত অংশ সাতকানিয়া সার্কেল নামে পরিচিত ছিল। সার্কেলকে উন্নীত করে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের স্বার্থে আলাদা উপজেলা তৈরি করা হয়। এর ফলে ১৯৮৩ সালে সাতকানিয়া উপজেলা একটি স্বতন্ত্র উপজেলা হিসেবে পরিগণিত হয়।

স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায়,অনেকেই তো বলে থাকেন সাতকানিয়ার নামকরণ অন্য ভাবে হয়েছে। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায় একেক জনের একেক মতবাদ। তারা নিজেরাও জানেন না সঠিক তথ্য। অনেকি শোনা কথা বিশ্বাস করে আছেন।

সাতকানিয়া উপজেলার আয়তন ২৮২.৪০ বর্গ কিলোমিটার। সাতকানিয়া উপজেলার উত্তরে চন্দনাইশ উপজেলা , উত্তর-পশ্চিমে
আনোয়ারা উপজেলা , পশ্চিমে বাঁশখালী উপজেলা , দক্ষিণে লোহাগাড়া উপজেলা এবং পূর্বে বান্দরবান জেলার বান্দরবান সদর উপজেলা অবস্থিত । সমতল ভূমি, পাহাড় ও সাঙ্গু নদী ও ডলু নদী দ্বারা বেষ্টিত সাতকানিয়া উপজেলা চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে প্রায় ৬১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

Welcome Back!

Login to your account below

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.