ডিমওয়ালা ইলিশ চেনার উপায়

Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on whatsapp

মাছের রাজা ইলিশ। স্বাদে, গন্ধে এমনকি পুষ্টির দিক দিয়েও অনন্য এই মাছ। আবার ইলিশ পছন্দ করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াও দুষ্কর। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় বর্ষায় বাড়ে ইলিশ মাছের চাহিদা। এ সময় কমবেশি সবার ঘরেই তৈরি হয় ইলিশের বাহারি সব পদ।

সাধারণত আগস্ট মাস থেকে বাজারে আসে ডিমওয়ালা ইলিশ। এমনিতেই ইলিশ মাছের চাহিদা বেশি। ডিমওয়ালা ইলিশ আরও বেশি। তাই অনেকেই বাজারে গেলেই খুঁজেন ডিমওয়ালা ইলিশ। কিন্তু কিভাবে চিনবেন কোন মাছটির পেটে ডিমি আছে, কোনটির পেটে নেই।

শুধু ডিম নিয়ে নয়, কোন ইলিশটি নদীর আর কোনটি সমুদ্রের, তা নিয়েও দুশ্চিন্তায় পড়ে যান অনেকেই। অনকেরই ধারণা আছে, নদী আর সাগরের ইলিশের মধ্যে স্বাদে অনেক পার্থক্য আছে। তবে সব ইলিশই কিন্তু সুস্বাদু হয়। বিশেষ করে ইলিশ আকারে যত বড় হবে, তার স্বাদ তত বেশি হয়।

ডিমওয়ালা ইলিশের স্বাদ তুলনামূলক কম। তবে ডিমওয়ালা মাছের চাহিদা বেশি। অনেকেই বাজার ঘুরে ডিমওয়ালা মাছ খোঁজেন। কিন্তু কীভাবে চিনবেন ডিমওয়ালা ইলিশ?

ডিমওয়ালা মাছ পাওয়ার সবচেয়ে সম্ভাব্য সময় হলো অগাস্ট মাসের পর থেকে। তখন শুরু হয় ইলিশের ডিম ছাড়ার মৌসুম। একটানা তা চলে অক্টোবর পর্যন্ত। যদিও বর্তমানে বাজারে বছরজুড়েই ইলিশ পাওয়া যায়।

সাধারণত ডিমওয়ালা ইলিশের পেট কিছুটা মোটা অর্থাৎ উঁচু থাকে। আকৃতি অনেকটা চ্যাপ্টা দেখায়। এছাড়া ডিমওয়ালা ইলিশের পেট টিপলেই পায়ুর ছিদ্র দিয়ে ডিম বেরিয়ে আসবে। এভাবে যাচাই করে সহজেই কিনতে পারবেন ডিমওয়ালা ইলিশ মাছ।

ইলিশ মাছের মতোই এর ডিমেও আছে নানা পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন এ, ডি থেকে শুরু করে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড সবই পাবেন মাছের ডিমে। এমনকি রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়াতেও সাহায্য করে মাছের ডিম।

এখন অনলাইনেও অনেকে ইলিশ মাছ বিক্রি করেন। তাদের সাথে আগে থেকেই চাহিদা জানিয়ে রেখেও ডিমওয়ালা ইলিশ কিনতে পারেন। আবার অনেকে শুধু ইলিশের ডিমও বিক্রি করেন।

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

Welcome Back!

Login to your account below

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.